C++ (1980)
সিস্টেম সফটওয়্যার, গেম, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, ডিভাইস ড্রাইভার ইত্যাদি তৈরিতে সি++ প্রোগ্রামিং এর ব্যাপক ব্যবহার হয়
C++১৯৮০ সালে বিয়ারনে স্ট্রোভস্ট্রুপ সি++ ভাষা তৈরি করেন। তিনি C ভাষায় কাজ করার সময় কিছু সীমাবদ্ধতা লক্ষ্য করেন এবং সেগুলো দূর করার জন্য একটি নতুন ভাষা তৈরির চিন্তা করেন। বিয়ারনে স্ট্রোভস্ট্রুপ যুক্তরাষ্ট্রের এটিএন্ডটি বেল ল্যাবরেটরিতে এটি ডেভেলপ করেন। মূলত সিমুলা৬৭ এবং সি প্রোগ্রামিং ভাষার সুবিধাজনক বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয় সাধন করে সি++ তৈরি হয়।
C ভাষা ইতিমধ্যেই একটি শক্তিশালী ভাষা ছিল, কিন্তু বিয়ার্নে স্ট্রোস্ট্রুপ নামে একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী মনে করতেন যে C ভাষাকে আরো শক্তিশালী করা যায়। স্ট্রোস্ট্রুপ C ভাষায় কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য যোগ করতে শুরু করেন, যা পরবর্তীতে অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এর মূল ভিত্তি হয়ে ওঠে। এই নতুন ভাষাটিকে প্রথমে "C with Classes" বলা হতো, কারণ এটি মূলত C ভাষার একটি এক্সটেনশন ছিল। পরে এর নাম পরিবর্তন করে C++ করা হয়। C++ ভাষাকে আরও সুসংগত করার জন্য ISO (International Organization for Standardization) একটি স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করে।
C++ প্রোগ্রামিং শেখার সময় কম্পিউটার থাকা একপ্রকার বাধ্যতামূলক। ফোনেও কম্পাইল করা যায়, কিন্তু সেটি কষ্টসাধ্য। এখানে কম্পিউটার, মোবাইল এবং যেসব ক্ষেত্রে সফটওয়্যার ব্যাবহার করা সম্ভব হবে না, সেক্ষেত্রে কী করণীয় সব কভার করা হবে।
বেশ কিছু ওয়েবসাইট আছে, যেগুলো থেকে শেখার জন্যে হেল্প পাওয়া যায়। কোনো সিনট্যাক্সট ভুলে গেলে সেখান থেকে সাহায্য নিয়ে খুব দ্রুত শেখা সম্ভব হয়। কিছু সহায়ক ওয়েবসাইট:
আমরা এই পেজের কাজের পরিকল্পনার করছি। এই পেজের কাজ সম্পন্ন না হওয়া অব্দি অন্যান্য গুলো দেখতে পারেন।
দেখুন, কোন কোর্স করে আপনি সবথেকে ভালোভাবে শিখতে পারবেন, তা আপনার উপরই নির্ভর করবে। আমরা এখানে আমাদের খুঁজে পাওয়া সেরা কোর্সগুলোর তালিকা দিচ্ছি। এখানে বাংলা, ইংরেজী ও হিন্দি ভাষার কোর্স আছে। সম্ভব হলে সেখানে রিভিউ ও যুক্ত করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে একটু ডিসিশন নিতে সুবিধা হবে।
সামনে হয়তো বেসিক টু এডভান্স আকারে সাজানোর চেষ্টা করা হবে